৭৩ বছর আগের সেই পাখিরসন্ধান
ধারণা করা হচ্ছে, ওই পাখিটির
অস্তিত্ব নেই পৃথিবীতে। বিলুপ্ত
হয়ে গেছে। কিন্তু বৈজ্ঞানিক
অনুসন্ধানে পাখিটির
এখনো টিকে থাকার
জোরালো প্রমাণ পাওয়া গেছে। ৭৩
বছর আগে হারিয়ে যাওয়া সেই
পাখিটির স্বতন্ত্র স্বর রেকর্ড
করেছেন বিজ্ঞানীরা।
মিয়ানমারে সম্প্রতি অনুসন্ধানে ‘জ
বাবলার’ নামের পাখির সন্ধান
পাওয়ার দাবি করেছেন
বিজ্ঞানীরা।
আজ শনিবার এএফপির
খবরে জানানো হয়, জার্ডনস বাবলার
দেখতে ছোট।
কিছুটা বাদামি রঙের। অনেকটা চড়ুই
পাখির মতো। ১৯৪১
সালে মিয়ানমারে শেষবার
পাখিটি দেখা যায়।
ধারণা করা হয়েছিল, বাবলার আর
নেই।
বার্ডিং এশিয়া সাময়িকীর
চলতি সংস্করণে প্রকাশিত
প্রতিবেদন অনুসারে, গত বছরের
মে মাসে বিজ্ঞানীদের একটি দল
মিয়ানমারের কেন্দ্রীয়
বাগো অঞ্চলের তৃণভূমিতে বিভিন্ন
পাখির ঘর খুঁজে বের করে।
ইরাবতী নদীর তীরবর্তী সবুজ ওই
বনভূমিতে বাবলারের খোঁজ মেলে।
ঘাসের মধ্য পাখিটির কিচিরমিচির
শব্দ শুনে বিজ্ঞানীরা তা রেকর্ড
করেন। পরে তা শোনেন। অপেক্ষার পর
দেখা মেলে পাখিটির।
ওয়াইল্ড লাইফ কনসারভেশন
সোসাইটি, মিয়ানমারের নেচার
অ্যান্ড ওয়াইল্ড লাইফ কনসারভেশন
ডিভিশন ও ন্যাশনাল
ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের
প্রতিবেদনে জানা যায়, পরের ৪৮
ঘণ্টায় তাঁরা বিভিন্ন
জায়গা থেকে পাখির বিভিন্ন
প্রজাতি সংগ্রহ করেন।
সিঙ্গাপুরের
বিজ্ঞানীরা সতর্কতা জারি করে ব
মিয়ানমারে অল্প কিছু
তৃণভূমি থাকার কারণে পাখিদের
বেঁচে থাকা কঠিন
হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ওয়াইল্ড লাইফ কনসারভেশন
সোসাইটির পরিচালক কলিন পুল এক
বিবৃতিতে জানান, এই আবিষ্কার
এটা প্রমাণ করে না যে ওই এলাকায়
পাখির আরও
নানা প্রজাতি পাওয়া যাবে।
ইরাবতীর তীরের ওই
তৃণভূমি এবং স্থানীয়
বসতি এলাকাগুলোতে এ
নিয়ে ভবিষ্যতে আরও কাজ
করা হবে বলে তিনি জানান।
Created at 2015-03-07 03:43:23
Back to posts
UNDER MAINTENANCE