সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করছে ইয়াবা
সরাদেশে যুবসমাজের একটি
উল্লেখ যোগ্য সংখায় বিভিন্ন
প্রকার মাদক সেবন করে থাকে। আর
তার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি
ইয়াবা সেবন করে থাকে । আর এ
ইয়াবা আসে মিয়ানমার থেকে ।
আর বাংলাদেশের যে অংশ
মিয়ানমারের সীমানা সাথে
লাগানো সে এলাকা দিয়ে
ইয়াবা প্রবেশ করছে।
মিয়ানমার থেকে বডার হয়ে
ইয়াবা প্রবেশ করে, গাড়িতে
করে সার দেশে ছড়িয়ে দেয়ে ।
এমন বাস্তবতায় প্রায় সাড়ে চার
বছর পর আজ মঙ্গলবার ঢাকায়
অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ ও
মিয়ামারের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
কর্তৃপক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তাদের
বৈঠক। এতে ইয়াবাসহ বিভিন্ন
মাদক উত্পাদন ও মাদক পাচার
সংক্রান্ত তথ্য বিনিময় হবে বলে
জানা গেছে। সূত্র জানায়,
বৈঠকে বাংলাদেশ ইয়াবা
চোরাকারবারীদের তালিকা ও
সীমান্তে অবৈধভাবে গড়ে উঠা
৩৯ ইয়াবা কারখানার তালিকা
তুলে দেবে।
এ ব্যাপারে অধিদফতরের এক
কর্মকর্তা বলেন, মিয়ানমারে
অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে ৩৯টি
ইয়াবা কারখানা। মিয়ানমারের
পূর্ব সীমান্তে এগুলোর অবস্থান।
সেখান থেকে পরিবহনে করে
মিয়ানমারের পশ্চিম সীমান্তে
(বাংলাদেশ-মিয়ানমার
সীমান্ত) আনা হয় ইয়াবা। পরে
বিভিন্নভাবে এগুলো
বাংলাদেশে পাঠানো হয়।
ইয়াবাসহ সবধরনের মাদক প্রবেশ বন্ধ
ও চোরাচালান ঠেকাতে ১৯৯৪
সালে ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ও
মিয়ানমারের মধ্যে একটি
পারস্পরিক সহযোগিতা চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়। এতে উল্লেখ করা
হয়, দু’দেশ মাদক সংক্রান্ত তথ্য
বিনিময়, মাদক সংক্রান্ত আইন-
বিধি সম্পর্কে পরস্পরকে অবহিত
করা, মাদক পাচার রোধ, মাদক
থেকে অর্জিত অর্থের পাচার
প্রতিরোধ, অর্থ পাচার শনাক্ত,
মাদক থেকে অর্জিত সম্পত্তি
বাজেয়াপ্ত করতে পারস্পরিক
সহযোগিতা, গোয়েন্দা তথ্যের
ভিত্তিতে দ্রুত পারস্পরিক
যোগাযোগ ও মাদক ব্যবসায়ীদের
প্রোফাইল বিনিময় করা হবে।
Created at 2015-05-04
Back to posts
UNDER MAINTENANCE